Google Add Code Here
নতুন কমিটিকারীরা ‘সংগঠনের শৃঙ্খলার’ মধ্যে ফিরে না এলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছে তারা। বিএনপি-জামায়াত সমর্থক ডিইউজের এ্ই অংশের আগের কমিটির সভাপতি আবদুল হাই শিকদার ও সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান শনিবার এক বিবৃতি নতুন কমিটির বিষয়ে বলেছেন, “এটি সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিমূলক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।” সংগঠনের বার্ষিক সাধারণ সভায় নতুন নেতৃত্ব বেছে নিতে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলেও এতে বলা হয়েছে। শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করে ডিইউজের নতুন কমিটি ঘোষণা করে একাংশ, যারা জাতীয় প্রেসক্লাবে নতুন কমিটির পক্ষে অবস্থান জানিয়েছিলেন।
প্রবীণ সাংবাদিক এলাহী নেওয়াজ খানকে সভাপতি এবং খায়রুল আলম বকুলকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয় ওই সভায়।
প্রেসক্লাবের বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম খান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, সদস্য আমানুল্লাহ কবীরসহ বিএনপিপন্থি অনেক সাংবাদিক নেতা ওই সভায় উপস্থিত ছিলেন।
ডিইউজের ওই অংশ সম্পর্কে আগের কমিটির নেতাদের বিবৃতিতে বলা হয়, “এই বিভ্রান্ত ও বিপথগামী কতিপয় সদস্য অবিলম্বে সাংগঠনিক শৃঙ্খলার মধ্যে ফিরে না আসলে তাদের বিরুদ্ধে গঠনতন্ত্র মোতাবেক কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে এজিএমে।
“বিএফইউজে সভাপতি শওকত মাহমুদ, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মুক্তি, বন্ধ মিডিয়া খুলে দেওয়াসহ বিভিন্ন আন্দোলন নস্যাত করতে কিছু সদস্য অনৈক্য সৃষ্টির চেষ্টা করছে।”
প্রবীণ সাংবাদিক এলাহী নেওয়াজ খানকে সভাপতি এবং খায়রুল আলম বকুলকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয় ওই সভায়।
প্রেসক্লাবের বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম খান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, সদস্য আমানুল্লাহ কবীরসহ বিএনপিপন্থি অনেক সাংবাদিক নেতা ওই সভায় উপস্থিত ছিলেন।
ডিইউজের ওই অংশ সম্পর্কে আগের কমিটির নেতাদের বিবৃতিতে বলা হয়, “এই বিভ্রান্ত ও বিপথগামী কতিপয় সদস্য অবিলম্বে সাংগঠনিক শৃঙ্খলার মধ্যে ফিরে না আসলে তাদের বিরুদ্ধে গঠনতন্ত্র মোতাবেক কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে এজিএমে।
“বিএফইউজে সভাপতি শওকত মাহমুদ, আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের মুক্তি, বন্ধ মিডিয়া খুলে দেওয়াসহ বিভিন্ন আন্দোলন নস্যাত করতে কিছু সদস্য অনৈক্য সৃষ্টির চেষ্টা করছে।”