Google Add Code Here
উত্তর আফ্রিকায় আইএসের এই শক্তিকেন্দ্রটিতে শুক্রবার আরো সফলতা পাওয়ার পর সরকারি বাহিনী শহরটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার কথা জানায়। প্রধানত মিসরাতার যোদ্ধাদের নিয়ে গঠিত সরকারি বাহিনীর ব্রিগেডগুলো গেল মাসে আইএসের বিরুদ্ধে পাল্টা হামলা চালানো শুরু করে। চলতি সপ্তাহে তারা সির্তের কেন্দ্রস্থলের কাছাকাছি পৌঁছে। বাহিনীটির অগ্রগতির কারণে আইএসের যোদ্ধারা সির্তে-মিসরাতার মধ্যবর্তী উপকূলীয় সড়কটি থেকে সরে যেতে বাধ্য হয়।
অভিযানটির মিসরাতার নিয়ন্ত্রণকক্ষের একটি সূত্র জানিয়েছে, শহরটির দক্ষিণ দিকে থাকা সরকারি বাহিনীর যোদ্ধারা শহরটিকে ঘিরে ফেলে বন্দর পুনরুদ্ধারের উদ্দেশে সাগরতীরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে বন্দরটি পাঁচ কিলোমিটার পূর্বে। আত্মঘাতী বোমা হামলা, মাইন ও দূরলক্ষ্যভেদীদের গুলির মুখেও সরকারি ব্রিগেডগুলোর অগ্রগতি অনেকের প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে গেছে।
শহরটিতে শুক্রবারের লড়াইয়ে ১১ জন ব্রিগেড সদস্য নিহত ও ৩৫ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে নিয়ন্ত্রণকক্ষের সূত্রটি। লিবিয়ার বিভক্ত হয়ে পড়া সরকার সম্প্রতি জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ফের একত্রিত হতে সম্মত হয়। জাতীয় সমঝোতার এই সরকার বা গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল অ্যাকর্ড (জিএনএ) মার্চে রাজধানী ত্রিপোলিতে ফিরে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় মনোনিবেশ করে।
মে’র প্রথমদিক থেকে সির্তে পুনরুদ্ধারে অভিযান শুরু করে জিএনএ সমর্থিত ব্রিগেডগুলো। এই অভিযানে এ পর্যন্ত জিএনএ সমর্থিত ব্রিগেডগুলোর একশরও বেশি যোদ্ধা নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন পাঁচশরও বেশি।
লিবিয়ার অস্থিতিশীলতার সুযোগে ২০১৪ সালে দেশটিতে প্রভাব বিস্তার করে আইএস। এরপর থেকে দেশটিতে সংঘাতের মাত্রা বেড়ে যায়।
গেল বছর সির্তের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয় আইএস। কিন্তু দেশটির অন্যান্য জায়গায় নিয়ন্ত্রণে থাকা এলাকা ধরে রাখতে সংগ্রাম করতে হচ্ছে জঙ্গিগোষ্ঠীটিকে। সির্তে ছাড়া লিবিয়ার অন্য কোথাও কোনো ধরনের সমর্থনও পায়নি গোষ্ঠীটি।
মিসরাতার ব্রিগেডগুলো পশ্চিম দিক থেকে যখন সির্তের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, ওই সময় লিবিয়ার প্রধান তেল টার্মিনালগুলোর নিয়ন্ত্রণে থাকা পৃথক একটি বাহিনী আইএসের বিরুদ্ধে পূর্ব দিক থেকেও চাপ বাড়াতে শুরু করে।
জিএনএ সরকারের অনুগত এই বাহিনীটি বৃহস্পতিবার সির্তের ৭০ কিলোমিটার পূর্বের শহর হারবায় পৌঁছেছে।
লিবিয়ার রাজনৈতিক ও সশস্ত্র উপদলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে আইএসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলাকেই সেরা উপায় বলে বিবেচনা করছে পশ্চিমা শক্তিগুলো। এর মাধ্যমে উত্তর আফ্রিকার তেল সমৃদ্ধ দেশটিতে কিছুটা স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনাও দেখছে তারা।
অভিযানটির মিসরাতার নিয়ন্ত্রণকক্ষের একটি সূত্র জানিয়েছে, শহরটির দক্ষিণ দিকে থাকা সরকারি বাহিনীর যোদ্ধারা শহরটিকে ঘিরে ফেলে বন্দর পুনরুদ্ধারের উদ্দেশে সাগরতীরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে বন্দরটি পাঁচ কিলোমিটার পূর্বে। আত্মঘাতী বোমা হামলা, মাইন ও দূরলক্ষ্যভেদীদের গুলির মুখেও সরকারি ব্রিগেডগুলোর অগ্রগতি অনেকের প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে গেছে।
শহরটিতে শুক্রবারের লড়াইয়ে ১১ জন ব্রিগেড সদস্য নিহত ও ৩৫ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে নিয়ন্ত্রণকক্ষের সূত্রটি। লিবিয়ার বিভক্ত হয়ে পড়া সরকার সম্প্রতি জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় ফের একত্রিত হতে সম্মত হয়। জাতীয় সমঝোতার এই সরকার বা গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল অ্যাকর্ড (জিএনএ) মার্চে রাজধানী ত্রিপোলিতে ফিরে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠায় মনোনিবেশ করে।
মে’র প্রথমদিক থেকে সির্তে পুনরুদ্ধারে অভিযান শুরু করে জিএনএ সমর্থিত ব্রিগেডগুলো। এই অভিযানে এ পর্যন্ত জিএনএ সমর্থিত ব্রিগেডগুলোর একশরও বেশি যোদ্ধা নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন পাঁচশরও বেশি।
লিবিয়ার অস্থিতিশীলতার সুযোগে ২০১৪ সালে দেশটিতে প্রভাব বিস্তার করে আইএস। এরপর থেকে দেশটিতে সংঘাতের মাত্রা বেড়ে যায়।
গেল বছর সির্তের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয় আইএস। কিন্তু দেশটির অন্যান্য জায়গায় নিয়ন্ত্রণে থাকা এলাকা ধরে রাখতে সংগ্রাম করতে হচ্ছে জঙ্গিগোষ্ঠীটিকে। সির্তে ছাড়া লিবিয়ার অন্য কোথাও কোনো ধরনের সমর্থনও পায়নি গোষ্ঠীটি।
মিসরাতার ব্রিগেডগুলো পশ্চিম দিক থেকে যখন সির্তের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, ওই সময় লিবিয়ার প্রধান তেল টার্মিনালগুলোর নিয়ন্ত্রণে থাকা পৃথক একটি বাহিনী আইএসের বিরুদ্ধে পূর্ব দিক থেকেও চাপ বাড়াতে শুরু করে।
জিএনএ সরকারের অনুগত এই বাহিনীটি বৃহস্পতিবার সির্তের ৭০ কিলোমিটার পূর্বের শহর হারবায় পৌঁছেছে।
লিবিয়ার রাজনৈতিক ও সশস্ত্র উপদলগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করে আইএসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলাকেই সেরা উপায় বলে বিবেচনা করছে পশ্চিমা শক্তিগুলো। এর মাধ্যমে উত্তর আফ্রিকার তেল সমৃদ্ধ দেশটিতে কিছুটা স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনাও দেখছে তারা।