Google Add Code Here
রোববার এক সংবাদ সম্মেলনে দলের মুখপাত্র আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, “প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে। এটি একটি জাল পরীক্ষা ছিল। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর যে ফলাফল আজ ঘোষণা করেছে, তা অবশ্যই বাতিল করতে হবে।” মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা নতুন করে নেওয়ার পাশাপাশি প্রশ্ন ফাঁস বন্ধে সরকারকে ‘কঠোর পদক্ষেপ’ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। গত শুক্রবার সারা দেশে ৪৪টি কেন্দ্রে সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলোর সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয় প্রায় ৮৩ হাজার শিক্ষার্থী। রোববার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এই পরীক্ষার যে ফলাফল ঘোষণা করেছে, তাতে ভর্তির যোগ্য শিক্ষার্থী পাওয়া গেছে ৪৮ হাজার ৪৪৮ জন। আসন কম হওয়ায় এদের মধ্যে ১১ হাজার ৪৯ জন শেষ পর্যন্ত ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবেন। ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার অভিযোগে শনিবার দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ করেছেন পরীক্ষার্থীরা। ওই পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে রোববার হাই কোর্টে একটি রিট আবেদন করেছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রতিবাদে ভর্তিচ্ছু ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের প্রতি ‘নৈতিক সমর্থন’ জানিয়ে রিপন বলেন, বিএনপি মনে করে, এই আন্দোলন ‘ন্যায়সঙ্গত’।
“সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, কোনো প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি। আমরা সরকারের কাছে জানতে চাই, প্রশ্নপত্র যদি ফাঁস না হয়ে থাকে, তাহলে কেন প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একজন সহকারী পরিচালকসহ কয়েকজনকে র্যা ব গ্রেপ্তার করল,” প্রশ্ন করেন বিএনপির মুখপাত্র।
তিনি বলেন, “আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, প্রশ্নপত্র অবশ্যই ফাঁস হয়েছে। পরীক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছে, পরীক্ষার আগের রাতে এবং পরীক্ষার দিন সকালে ফেইসবুকের মাধ্যমে মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তির প্রশ্নপত্র ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ফেইসবুকের আইডি অনুসন্ধান করলেই তা বের করা যায়। কিন্তু সরকার তা না করে একগুয়েমি প্রর্দশন করে আজ উল্টো জাল ফল প্র্কাশ করেছে।”
এই বিএনপি নেতা সরকারের উদ্দেশে বলেন, “আমরা দেখেছি, বিসিএস পরীক্ষার ফল বাতিল করা হয়েছিল। সুতরাং মেডিকেল কলেজের পরীক্ষার ফলাফল বাতিল করলে সরকারের পরাজয় ঘটবে না।”
প্রশ্ন ‘ফাঁসের ঘটনা’ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসন পরিচালনায় সরকারের ‘চরম ব্যর্থতার’ প্রমাণ বলে মন্তব্য করেন রিপন।
অন্যদের মধ্যে বিএনপির শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবীর খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ দপ্তর সম্পাদক আসাদুল করীম শাহিন, মহিলা দলের সভানেত্রী নুরী আরা সাফা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তকদির হোসেন জসিম সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
প্রশ্নপত্র ফাঁসের প্রতিবাদে ভর্তিচ্ছু ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের প্রতি ‘নৈতিক সমর্থন’ জানিয়ে রিপন বলেন, বিএনপি মনে করে, এই আন্দোলন ‘ন্যায়সঙ্গত’।
“সরকারের তরফ থেকে বলা হচ্ছে, কোনো প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়নি। আমরা সরকারের কাছে জানতে চাই, প্রশ্নপত্র যদি ফাঁস না হয়ে থাকে, তাহলে কেন প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের একজন সহকারী পরিচালকসহ কয়েকজনকে র্যা ব গ্রেপ্তার করল,” প্রশ্ন করেন বিএনপির মুখপাত্র।
তিনি বলেন, “আমরা স্পষ্ট ভাষায় বলতে চাই, প্রশ্নপত্র অবশ্যই ফাঁস হয়েছে। পরীক্ষার্থীরা অভিযোগ করেছে, পরীক্ষার আগের রাতে এবং পরীক্ষার দিন সকালে ফেইসবুকের মাধ্যমে মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে ভর্তির প্রশ্নপত্র ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ফেইসবুকের আইডি অনুসন্ধান করলেই তা বের করা যায়। কিন্তু সরকার তা না করে একগুয়েমি প্রর্দশন করে আজ উল্টো জাল ফল প্র্কাশ করেছে।”
এই বিএনপি নেতা সরকারের উদ্দেশে বলেন, “আমরা দেখেছি, বিসিএস পরীক্ষার ফল বাতিল করা হয়েছিল। সুতরাং মেডিকেল কলেজের পরীক্ষার ফলাফল বাতিল করলে সরকারের পরাজয় ঘটবে না।”
প্রশ্ন ‘ফাঁসের ঘটনা’ দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসন পরিচালনায় সরকারের ‘চরম ব্যর্থতার’ প্রমাণ বলে মন্তব্য করেন রিপন।
অন্যদের মধ্যে বিএনপির শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবীর খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ দপ্তর সম্পাদক আসাদুল করীম শাহিন, মহিলা দলের সভানেত্রী নুরী আরা সাফা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তকদির হোসেন জসিম সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।