Google Add Code Here
কয়েকদিন আগে মাগুরা জেলা শহরেও কয়েকটি দোকানে জাতীয় পরিচয়পত্র ও আঙুলের ছাপ ছাড়াই বিক্রি হচ্ছিল এ ধরনের সিম। বিক্রেতার শর্ত একটাই, কোন দোকান থেকে কিনেছেন তা কাউকে বলা যাবে না। হারিয়ে গেলে আর চালু করা যাবে না।
“বোঝেন তো কার না কার ভোটার আইডি কার্ড , আঙুলের ছাপ দিয়ে বায়োমেট্রিক করা,” বলেন মাগুরা শহরের সৈয়দ আতর আলী রোডে একটি দোকানের সিম বিক্রেতা। এসব শর্ত মেনে ১৮০ টাকা দিয়ে বায়োমেট্রিক নিবন্ধিত একটি সিম কিনতে দেখা যায় একজনকে। ওই সড়কের অন্য একটি দোকানেও ৩০০ টাকায় এই ধরনের সিম বিক্রি হতে দেখা যায়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই সড়কে ম্যাজিস্ট্রেট অভিযানে নামলে সিম বিক্রেতা দোকানিরা সাবধান হয়ে গেলেও এরপর আবার অনেক দোকানেই মিলছে বায়োমেট্রিক নিবন্ধিত সিম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, “সিম বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করতে আসা অনেক সাধারণ মানুষের আঙুলের ছাপের বিপরীতে একাধিক সিম নিবন্ধন করে রেখেছেন অসাধু দোকানিরা। এখন বেশি দামে তা বিক্রি করছেন।”
এর ফলে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধনের মূল উদ্দেশ্যই ভেস্তে যাবে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন মাগুরা জেলা জাসদের সভাপতি এটিএম মহব্বত আলী।
“বিষয়টি রীতিমতো ভয়ঙ্কর। সন্ত্রাসী, জঙ্গিরা এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে সাধারণ নিরাপরাধ মানুষকে বিপদে ফেলবে।” মাগুরার মতো দেশের বিভিন্ন স্থানে এই ধরনের সিম বিক্রির অভিযোগ আসার পর চালু থাকা (প্রিঅ্যাকটিভেট) মোবাইল সিম বিক্রি বন্ধে অভিযানে নামতে যাচ্ছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি।
এই অভিযানে পুলিশ ও র্যাবের সহযোগিতা চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে রোববারই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।
খুব শিগগিরই সারাদেশে এই অভিযান চালানোর পরিকল্পনা জানিয়ে তিনি বলেন,“বাজারে আগে থেকে চালু হওয়া (প্রিঅ্যাকটিভেট) সিম পাওয়া গেলে নিয়ম অনুযায়ী অপারেটরদের সিম প্রতি ৫০ ডলার করে জরিমানা করা হবে।”
পাবনার পুলিশ সুপার এ কে এম এহসান উল্লাহ বলেন, “সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পেলে এ ধরনের অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
জেলা প্রশাসক মুহ মাহাবুবর রহমান বলেন, এ ধরনের অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হচ্ছে।
“বোঝেন তো কার না কার ভোটার আইডি কার্ড , আঙুলের ছাপ দিয়ে বায়োমেট্রিক করা,” বলেন মাগুরা শহরের সৈয়দ আতর আলী রোডে একটি দোকানের সিম বিক্রেতা। এসব শর্ত মেনে ১৮০ টাকা দিয়ে বায়োমেট্রিক নিবন্ধিত একটি সিম কিনতে দেখা যায় একজনকে। ওই সড়কের অন্য একটি দোকানেও ৩০০ টাকায় এই ধরনের সিম বিক্রি হতে দেখা যায়।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই সড়কে ম্যাজিস্ট্রেট অভিযানে নামলে সিম বিক্রেতা দোকানিরা সাবধান হয়ে গেলেও এরপর আবার অনেক দোকানেই মিলছে বায়োমেট্রিক নিবন্ধিত সিম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন, “সিম বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করতে আসা অনেক সাধারণ মানুষের আঙুলের ছাপের বিপরীতে একাধিক সিম নিবন্ধন করে রেখেছেন অসাধু দোকানিরা। এখন বেশি দামে তা বিক্রি করছেন।”
এর ফলে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধনের মূল উদ্দেশ্যই ভেস্তে যাবে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন মাগুরা জেলা জাসদের সভাপতি এটিএম মহব্বত আলী।
“বিষয়টি রীতিমতো ভয়ঙ্কর। সন্ত্রাসী, জঙ্গিরা এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে সাধারণ নিরাপরাধ মানুষকে বিপদে ফেলবে।” মাগুরার মতো দেশের বিভিন্ন স্থানে এই ধরনের সিম বিক্রির অভিযোগ আসার পর চালু থাকা (প্রিঅ্যাকটিভেট) মোবাইল সিম বিক্রি বন্ধে অভিযানে নামতে যাচ্ছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি।
এই অভিযানে পুলিশ ও র্যাবের সহযোগিতা চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে রোববারই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান।
খুব শিগগিরই সারাদেশে এই অভিযান চালানোর পরিকল্পনা জানিয়ে তিনি বলেন,“বাজারে আগে থেকে চালু হওয়া (প্রিঅ্যাকটিভেট) সিম পাওয়া গেলে নিয়ম অনুযায়ী অপারেটরদের সিম প্রতি ৫০ ডলার করে জরিমানা করা হবে।”
পাবনার পুলিশ সুপার এ কে এম এহসান উল্লাহ বলেন, “সুনির্দিষ্ট প্রমাণ পেলে এ ধরনের অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”
জেলা প্রশাসক মুহ মাহাবুবর রহমান বলেন, এ ধরনের অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হচ্ছে।